ক্যান্সারের নিরাময়ের খোঁজ চলছে বহুদিন ধরেই। কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণায় এক নতুন আশার আলো দেখা যাচ্ছে। আজকে লিখছি ক্যান্সারবিরোধী লড়াইয়ের ৫টি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং টি-সেল থেরাপির যুগান্তকারী সাফল্য নিয়ে। পড়বার জন্য তৈরী তো? ১. টি–সেল থেরাপি কী? টি-সেল থেরাপি হলো একধরনের ইমিউনোথেরাপি, যেখানে মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে ক্যান্সার আক্রান্ত কোষ ধ্বংসে কাজে লাগানো […]
ক্যান্সার এক জটিল ও বহুমাত্রিক রোগ, যা বিশ্বব্যাপী মানুষের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছে। যদিও এটি আতঙ্কের নাম, কিন্তু বর্তমান যুগে ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতা, প্রতিরোধ এবং চিকিৎসা পদ্ধতির উন্নতির ফলে এই রোগ অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণযোগ্য হয়ে উঠেছে। নিচে ক্যান্সার নিয়ে ৩০টি তথ্য তুলে ধরা হলো, যা সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে স্বাস্থ্যকর্মী সকলের জানা প্রয়োজন।
হলুদ নিয়ে হালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিস্তর আলোচনা হচ্ছে। এটাই এখন ট্রেন্ডিং এ আছে। আমি আজ সেদিকে যাবো না। আবার সাংবাদিকতার সাথে এই রং মিশলে [হলুদ সাংবাদিকতা!] যে কী বিতিকিচ্ছিরি কান্ড ঘটে যায় তার নিদর্শনও নিশ্চয়ই আপনাদের দেখা আছে। তবে আজকে আমি হলুদের বিষ্ময়কর উপকারী একটি দিক নিয়ে আলোচনা করব। হলুদ— আমাদের প্রত্যেকের
আমরা সবসময়ই জানতাম যে গ্রিন টি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী, তাই না? কিন্তু বিষয়টি নিয়ে যদি আরও গভীরে গবেষণা করতে যান তাহলে সত্যিই অবাক হবেন—গ্রিন টি-কে আসলে একটি “প্রাকৃতিক ওষুধ” হিসেবেও বিবেচনা করা যায়, বিশেষ করে ক্যান্সার প্রতিরোধ ও চিকিৎসার ক্ষেত্রে। আমরা প্রতিদিন যে সাধারণ গ্রিন টি খাই, অথবা তার ভেতরে থাকা সবচেয়ে সক্রিয়
ক্যান্সার নতুন কোনো রোগ নয়। ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, দক্ষিণ আফ্রিকায় পাওয়া ১৬-১৮ লক্ষ বছর আগের এক মানবদেহের হাড়ে ক্যান্সারের চিহ্ন পাওয়া গেছে। খ্রিষ্টপূর্ব ২৬০০ সালের দিকে মিশরের চিকিৎসক ইমহোতেপ স্তনে এক ধরনের কঠিন ফোলা রোগের বিবরণ দেন, যার চিকিৎসা প্রাচীন পৃথিবীর কোনো পদ্ধতিতেই সম্ভব ছিল না। প্রাচীনকালে “ক্যান্সার” শব্দটি চিকিৎসাবিজ্ঞানে খুব একটা ব্যবহৃত হতো
ক্যান্সার সম্পর্কিত এক ডজন চমকপ্রদ ও তথ্যে ভরপুর বিষয় নিয়ে আজকের লেখা—যা হয়তো অনেকেই জানেন না। চলুন জেনে নেই। ১. ক্যান্সার মানেই মৃত্যু নয় বর্তমানে উন্নত চিকিৎসা পদ্ধতি ও দ্রুত শনাক্তকরণের ফলে বহু ক্যান্সার রোগী সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপন করছেন। অনেক ধরনের ক্যান্সার এখন সম্পূর্ণ নিরাময়যোগ্য। ২. সব ধরণের টিউমার ক্যান্সার নয় টিউমার
এই যে কালো রঙের প্লাস্টিক—দেখতে সাধারণ, কিন্তু এটি হলো সবচেয়ে বিপজ্জনক ধরনের প্লাস্টিক। এই প্লাস্টিক তৈরিতে ব্যবহৃত হয় কার্বন রেজিন, যা ক্যানসার সৃষ্টিকারী (carcinogen) হতে পারে। 🍱 রেস্টুরেন্টগুলো এই কালো প্লাস্টিক কনটেইনারেই খাবার প্যাক করে, 📦 এবং পৃথিবীর অনেক বিখ্যাত ডেলিভারি সার্ভিসগুলো এর উপর অনেকটাই নির্ভর করে। কিন্তু সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয়টি জানেন? 🔌 কিছু
🧬 ৯টি জীবন বদলে দেওয়া অভ্যাস — ক্যান্সার প্রতিরোধে শক্তিশালী সঙ্গী ১. 🌿 ধূমপান ছাড়ুন—আজই! তামাকদ্রব্য হল ক্যান্সারের সবচেয়ে বড় ঘাতক। শুধু ফুসফুস নয়—মুখ, গলা, খাদ্যনালী, প্যানক্রিয়াস—একাধিক অঙ্গ এতে আক্রান্ত হয়। ধূমপান শুরু করলে ক্যান্সারের ঝুঁকি ২০ গুণ বেড়ে যায়। ৫ বছর ধূমপান বন্ধ রাখলে ঝুঁকি প্রায় অর্ধেকে নেমে আসে। ২. 🍎 প্লেট ভরান রঙিন
আমাদের চারপাশে এমন অনেক ফল ও খাবার আছে যেগুলো আমরা অবহেলা করি অথবা তেমন গুরুত্ব দিই না। অথচ গবেষণা বলছে, এই সাধারণ খাবারগুলো ক্যান্সার, হৃদরোগ, ডায়াবেটিসসহ নানা জটিল রোগ প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। চলুন আলোচনা করা যাক এমনই কিছু সাধারণত পাত্তা না দেওয়া অবহেলিত খাদ্য, যাদের আমরা প্রতিদিন খেতে পারি রোগ প্রতিরোধে এক
রুমের কোণায় রাখা একটা হুইলচেয়ার। জানালার পাশের খোলা বাতাসে পর্দা দুলছে। হাসপাতালের ক্যান্সার ওয়ার্ডে এই একঘেয়ে দুপুরগুলোয় সময় যেন পেরোয় না। তবুও শামসুন নাহার চুপচাপ বসে আছেন। ছেলেটা একটু আগে বলে গেছে, “মা, আপনি শক্ত থাকবেন তো, তাই না?” তিনি হেসে মাথা নেড়েছিলেন, কিন্তু মনে মনে ভেঙে পড়েছিলেন। ‘শক্ত’ শব্দটা যেন তার চারপাশে একটানা প্রতিধ্বনি
